এদিকে আবুয়াম্মোর মামলায় যুক্তরাষ্ট্রের আদালতে রায়ের পর তথ্য ফাঁসের ঘটনায় টুইটারের পদক্ষেপ নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। অভিযোগ থাকা সত্ত্বেও যুবরাজ সালমানের সহযোগী আসাকারের অ্যাকাউন্ট টুইটার কর্তৃপক্ষ কেন এখনো সচল রেখেছে, তা নিয়েও সমালোচনা হচ্ছে।
২০১৫ সালে টুইটারের তথ্য ফাঁসের একটি ঘটনায় সৌদি সরকার কাঙ্ক্ষিত তথ্য হাতে পায়। সৌদি সরকারের সমালোচনা করা বিভিন্ন অ্যাকাউন্ট কারা চালান, তা শনাক্ত করে তারা। এরপর আবদুল রহমান আল-সাদহান নামের এক ব্যক্তিকে ২০ বছরের কারাদণ্ডের সাজা দেন সৌদি আরবের একটি আদালত।২০১৫ সালে টুইটারের তথ্য ফাঁসের একটি ঘটনায় সৌদি সরকার কাঙ্ক্ষিত তথ্য হাতে পায়। সৌদি সরকারের সমালোচনা করা বিভিন্ন অ্যাকাউন্ট কারা চালান, তা শনাক্ত করে তারা। এরপর আবদুল রহমান আল-সাদহান নামের এক ব্যক্তিকে ২০ বছরের কারাদণ্ডের সাজা দেন সৌদি আরবের একটি আদালত।
আবদুল রহমান আল-সাদহানের বিরুদ্ধে একটি বেনামি টুইটার অ্যাকাউন্ট থেকে সৌদি সরকারকে নিয়ে ব্যঙ্গবিদ্রূপ করার অভিযোগ ছিল। মনে করা হয়, ২০১৫ সালে ফাঁস হওয়া তথ্য থেকেই তাঁর পরিচয় জেনেছিল সৌদি আরব। তবে এ বিষয়ে জানতে চাইলে কোনো মন্তব্য করেনি টুইটার কর্তৃপক্ষ।
যুক্তরাষ্ট্রের আদালতে আসাকারের বিরুদ্ধে কোনো অভিযোগ আনা হয়নি। তবে ২০২০ সালের জুলাইয়ে দায়ের করা একটি অভিযোগপত্রে ৫৩ বার আসাকারের কথা এসেছিল, যদিও তাঁর নাম সরাসরি না এনে ‘বিদেশি কর্মকর্তা-১’ বলে উল্লেখ করা হয়েছিল। ওই অভিযোগপত্রটি বিচার পর্যন্ত গড়ায়নি। অপর দিকে আবুয়াম্মোর মামলার শুনানির সময় আসাকারের নাম উল্লেখ করে বলা হয়েছিল, তিনি এ যড়যন্ত্রের মূলে রয়েছেন।