আজ বৃহস্পতিবার সিধুকে এ সাজা দেন ভারতের সর্বোচ্চ আদালত। রায়ের পর এক টুইট বার্তায় সিধু লিখেছেন, ‘আমি আদালতের কাছে আত্মসমর্পণ করব।’
সিধুর বিরুদ্ধে করা মামলাটি ১৯৮৮ সালের। সে বছর ২৭ ডিসেম্বর রাতে পাঞ্জাবের পাটিয়ালায় গাড়ি পার্কিং নিয়ে গুরনাম সিং নামের ৬৫ বছরের এক বৃদ্ধের সঙ্গে সিধু ও তাঁর বন্ধুর বচসা হয়। এর একপর্যায়ে হাতাহাতিতে ওই বৃদ্ধ আহত হন ও পরে মারা যান বলে অভিযোগ ওঠে।
ওই মামলায় নিম্ন আদালতে সিধু মুক্তি পান। পরে ২০০৬ সালে পাঞ্জাব–হরিয়ানা হাইকোর্টের রায়ে অনিচ্ছাকৃত খুনের দায়ে দোষী সাব্যস্ত হন তিনি। তিন বছরের সাজা হয়। পরের বছর সেই রায়ের বিরুদ্ধে সুপ্রিম কোর্টে আপিল করেন সিধু।