শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি বলেছেন, অ্যাসাইনমেন্ট জমা দেওয়ার সঙ্গে টাকা পয়সার কোনো সম্পর্ক থাকার কথাই না। দীর্ঘদিন পরে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান খুলেছে। অনেক শিক্ষার্থীর হয়তো টিউশিন ফি দেয়নি। এখন সেই ফি যদি বেশি হয়ে যায়, কিস্তিসহ অন্য রকম কোনো ব্যবস্থা করা যেতে পারে। যাদের সমর্থ আছে তারা অবশ্যই সে ফি দিয়ে দিবেন।
শুক্রবার (১৭ সেপ্টেম্বর) বিকাল ৩টায় চাঁদপুর সার্কিট হাউজে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এসব কথা বলেন।
মন্ত্রী আরও বলেন, স্বাস্থ্যবিধি মানার জন্য সবাইকে চেষ্টা চালিয়ে যেতে হবে। আমরাও শিক্ষা প্রশাসন থেকে শুরু করে স্থানীয় প্রশাসন পর্যন্ত সেই চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি। আপনাদের প্রচারণার কারণেও আমাদের কাজের বড় সহায়তা হচ্ছে এবং স্বাস্থ্য সচেতনতা বাড়ছে। সবাইর চেষ্টা করেই আমাদের এটি করতে হবে। এইভাবে চলা আমাদের অভ্যস্থতার মধ্যে ছিলো না। আর এই স্বাস্থ্য সচেতনতা শুধুমাত্র ডেঙ্গু কিংবা কোভিডের জন্যই নয়, ডেঙ্গুত প্রতিবছরই থাকে। কোভিডের সঙ্গে কতোদিন থাকতে হয় সেটারও ঠিক নেই। শুধু কোভিড বা ডেঙ্গুর জন্য নয়, একটি সুস্থ সুন্দর জীবনের জন্য আমাদেরকে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোতে ও বাড়িতে সর্বত্র পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতা এবং স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলতে হবে।
এ সময় চাঁদপুর-২ আসনের সংসদ সদস্য অ্যাড. নুরুল আমিন রুহুল, জেলা প্রশাসক অঞ্জনা খান মজলিশ, পুলিশ সুপার মিলন মাহমুদ, মেয়র জিল্লুর রহমান জুয়েলসহ আওয়ামী লীগ ও অঙ্গসহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মী উপস্থিত ছিলেন।