তৎকালীন দুর্নীতি দমন ব্যুরোর করা ওই মামলায় ঢাকার বিভাগীয় বিশেষ জজ আদালত গত বছরের ২১ জানুয়ারি এক আদেশে রুহুল আমিন হাওলাদারকে অব্যাহতি দেন। এর বিরুদ্ধে গত ২৭ জুলাই হাইকোর্টে রিভিশন আবেদন করে দুদক।
আদালতে দুদকের পক্ষে শুনানি করেন আইনজীবী এ কে এম ফজলুল হক। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল এ কে এম আমিন উদ্দিন।
পরে আইনজীবী এ কে এম ফজলুল হক প্রথম আলোকে বলেন, রুহুল আমিন হাওলাদারকে অব্যাহতি দিয়ে গত বছরের ২১ জানুয়ারি ঢাকার বিভাগীয় বিশেষ জজ আদালতের দেওয়া আদেশ কেন বাতিল হবে না, রুলে তা জানতে চাওয়া হয়েছে। হাইকোর্টের আদেশ পাওয়ার দুই সপ্তাহের মধ্যে রুহুল আমিন হাওলাদারকে ঢাকার বিভাগীয় বিশেষ জজ আদালতে আত্মসমর্পণ করতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। আত্মসমর্পণ করে জামিন চাইলে তাঁকে জামিন দিতে বলা হয়েছে।
১৯৯১ সালের ১৯ নভেম্বর তৎকালীন দুর্নীতি দমন ব্যুরোর উপপরিচালক মো. দেলোয়ার হোসেন তেজগাঁও থানায় ওই মামলা করেন। মামলায় বস্ত্রমন্ত্রী থাকাকালে প্রচলিত বিধি লঙ্ঘন ও ক্ষমতার অপব্যবহার করে দরপত্র ছাড়াই অসৎ উদ্দেশ্যে টেক্সটাইল এম্পরিয়াম নির্মাণের জন্য ৩১ লাখ ৫৪ হাজার ৭৪০ টাকা ব্যয়ের কাজ মোসার্স চারুতা (প্রাইভেট) লিমিটেডকে দিয়ে নিজে বা চারুতা লিমিটেডকে অবৈধভাবে আর্থিক লাভবান করার অভিযোগ আনা হয়।