পাটের জিওটেক্সটাইল বাজার পায়নি। পাটপাতার চা রপ্তানি বন্ধ। সোনালি ব্যাগের বাণিজ্যিক সফলতা নিয়ে সংশয়। জেডিপিসিতে গবেষণার চেয়ে গাড়ি রক্ষণাবেক্ষণের বাজেট বেশি
পাটের বহুমুখী পণ্য নিয়ে বছর বছর যেসব স্বপ্ন দেখানো হয়েছে, তা বাস্তব রূপ পায়নি। পাটের জিওটেক্সটাইল ও পাটপাতার চায়ের প্রকল্প সফলতার মুখ দেখেনি। বহুমুখী পাটপণ্যের প্রসারে প্রতিষ্ঠিত জুট ডাইভারসিফিকেশন প্রমোশন সেন্টার (জেডিপিসি) চলছে ধুঁকে ধুঁকে।
সব মিলিয়ে পাট খাতে রপ্তানিও সেভাবে বাড়েনি। ২০১২-১৩ অর্থবছরে পাট ও পাটজাত পণ্য রপ্তানি করে আয় হয়েছিল ১০৩ কোটি মার্কিন ডলার। সর্বশেষ ২০১৯-২০ অর্থবছরে আয় দাঁড়িয়েছে ৮৮ কোটি ডলার, যা সাত বছর আগের চেয়ে প্রায় ১৫ শতাংশ কম। বর্তমানে পাট খাতে রপ্তানি আয়ের বড় অংশ আসে পাট, পাট সুতা, বস্তা ও চট রপ্তানি করে। অন্য পণ্য সেভাবে বাজার তৈরি করতে পারেনি।
সর্বশেষ উদ্ভাবিত পাটের পচনশীল সোনালি ব্যাগ বাজার তৈরি করতে পারবে কি না, তা নিয়েও সন্দেহ দেখা দিয়েছে। কারণ, এর উৎপাদন খরচ বেশি। বিপরীতে সস্তার পলিথিনে বাজার সয়লাব।
বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব মোহাম্মদ আবুল কালাম আজাদ পাট ও পাটজাত পণ্যের নকশা আরও আধুনিক করার ওপর জোর দিচ্ছেন। তিনি প্রথম আলোকে বলেন, সারা দেশেই উদ্যোক্তাদের তুলে আনতে প্রণোদনা, প্রশিক্ষণ বা সাশ্রয়ী মূল্যে কাঁচামাল দেওয়া ও বিক্রয়কেন্দ্র খুলে পাটপণ্যের প্রচার করা যেতে পারে। পাটপাতা থেকে আরও কী কী পণ্য তৈরি সম্ভব, সেটির গবেষণাও পরিচালনা করতে হবে।
পাটের বহুমুখী পণ্য নিয়ে বছর বছর যেসব স্বপ্ন দেখানো হয়েছে, তা বাস্তব রূপ পায়নি। পাটের জিওটেক্সটাইল ও পাটপাতার চায়ের প্রকল্প সফলতার মুখ দেখেনি। বহুমুখী পাটপণ্যের প্রসারে প্রতিষ্ঠিত জুট ডাইভারসিফিকেশন প্রমোশন সেন্টার (জেডিপিসি) চলছে ধুঁকে ধুঁকে।
সব মিলিয়ে পাট খাতে রপ্তানিও সেভাবে বাড়েনি। ২০১২-১৩ অর্থবছরে পাট ও পাটজাত পণ্য রপ্তানি করে আয় হয়েছিল ১০৩ কোটি মার্কিন ডলার। সর্বশেষ ২০১৯-২০ অর্থবছরে আয় দাঁড়িয়েছে ৮৮ কোটি ডলার, যা সাত বছর আগের চেয়ে প্রায় ১৫ শতাংশ কম। বর্তমানে পাট খাতে রপ্তানি আয়ের বড় অংশ আসে পাট, পাট সুতা, বস্তা ও চট রপ্তানি করে। অন্য পণ্য সেভাবে বাজার তৈরি করতে পারেনি।
সর্বশেষ উদ্ভাবিত পাটের পচনশীল সোনালি ব্যাগ বাজার তৈরি করতে পারবে কি না, তা নিয়েও সন্দেহ দেখা দিয়েছে। কারণ, এর উৎপাদন খরচ বেশি। বিপরীতে সস্তার পলিথিনে বাজার সয়লাব।
বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব মোহাম্মদ আবুল কালাম আজাদ পাট ও পাটজাত পণ্যের নকশা আরও আধুনিক করার ওপর জোর দিচ্ছেন। তিনি প্রথম আলোকে বলেন, সারা দেশেই উদ্যোক্তাদের তুলে আনতে প্রণোদনা, প্রশিক্ষণ বা সাশ্রয়ী মূল্যে কাঁচামাল দেওয়া ও বিক্রয়কেন্দ্র খুলে পাটপণ্যের প্রচার করা যেতে পারে। পাটপাতা থেকে আরও কী কী পণ্য তৈরি সম্ভব, সেটির গবেষণাও পরিচালনা করতে হবে।