অধিকৃত পশ্চিম তীরে ফিলিস্তিনি নেতাদের সাথে বৈঠকের পর সৌদি আরবে বিতর্কিত সম্মেলনে অংশ নিতে যাবেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন।
বিশ্লেষকরা বলছেন, ট্রাম্প প্রশাসনের সময় ফিলিস্তিনের সাথে যুক্তরাষ্ট্রের সম্পর্কে যে টানাপোড়েনের সৃষ্টি হয় তার ফলে ফিলিস্তিনি প্রেসিডেন্ট মাহমুদ আব্বাসের সাথে বাইডেনের বৈঠকেও প্রভাব পড়বে।
শুক্রবার (১৫ জুলাই) এ বৈঠকের পর সৌদি আরবের যুবরাজ মোহাম্মদ বিন সালমান ও তার বাবা বাদশাহ সালমানের সাথে বৈঠক করতে সৌদি আরব যাবেন বাইডেন।
২০১৮ সালে সৌদি এজেন্টদের হাতে সৌদি সাংবাদিক জামাল খাশোগির মৃত্যুর পর দুই বছর আগে সৌদি আরবকে ‘একঘরে’ করার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন বাইডেন।
এ হত্যার সাথে জড়িত থাকার কথা যুবরাজ সালমান অস্বীকার করলেও মার্কিন গোয়েন্দা সংস্থার তথ্যমতে, এতে সায় দিয়েছিলেন তিনি।
এই বৈঠকে জ্বালানী সরবরাহ, মানবাধিকার ও নিরাপত্তা সহায়তা নিয়ে আলোচনা করবে দুই পক্ষ।
এদিকে ২০১৮ সালে ফিলিস্তিন লিবারেশন অর্গানাইজেশনের ওয়াশিংটন দপ্তর বন্ধ করে দেয় ট্রাম্প প্রশাসন। এরপর শুক্রবারের এই বৈঠক হবে দুই দেশের মধ্যে সর্বোচ্চ পর্যায়ের বৈঠক।
ইসরাইলের সাথে শান্তি আলোচনা পুনরায় শুরু ও জেরুসালেমে মার্কিন কনস্যুলেট পুনরায় খোলার ব্যাপারে যুক্তরাস্ট্র পদক্ষেপ নিক, তাই চায় ফিলিস্তিনিরা।