কলকাতার প্রেক্ষাগৃহে মুক্তি পেয়েছে জয়া আহসান অভিনীত নতুন চলচ্চিত্র ‘ঝরা পালক’। কবি জীবনানন্দ দাশের জীবন অবলম্বনে তৈরি এ ছবিতে তিনি অভিনয় করেছেন কবির স্ত্রীর চরিত্রে। সায়ন্তন মুখোপাধ্যায় পরিচালিত ছবিটিসহ অন্যান্য প্রসঙ্গে গতকাল শুক্রবার সন্ধ্যায় কথা হয় জয়ার সঙ্গে।দেখেছি তো অবশ্যই। মুক্তির আগে স্পেশাল স্ক্রিনিং হয়েছিল। আমন্ত্রিত সবার সঙ্গে দেখেছি। তখন চিত্রশিল্পী যোগেন চৌধুরী, কবি জয় গোস্বামীসহ অনেকেই এসেছিলেন। তাঁরা সবাই প্রশংসা করেছিলেন।দেখেছি তো অবশ্যই। মুক্তির আগে স্পেশাল স্ক্রিনিং হয়েছিল। আমন্ত্রিত সবার সঙ্গে দেখেছি। তখন চিত্রশিল্পী যোগেন চৌধুরী, কবি জয় গোস্বামীসহ অনেকেই এসেছিলেন। তাঁরা সবাই প্রশংসা করেছিলেন।দ্বৈত বললে হবে না, আরও অনেকগুলো রোল এই মহিলার ভেতর দিয়ে আমরা দেখতে পাই। আমার কাছে মনে হয়েছে, অদ্ভুত একটা রসায়নও ছিল তাঁদের দাম্পত্যের মধ্যে। ছবিটা দেখলে আরও পরিষ্কার হবে। এখানে একটা ছবির মধ্যে অনেকগুলো চরিত্র দেখা যাবে। জীবনানন্দ দাশ নানা চরিত্র এই মহিলার মধ্য দিয়ে দেখতেন।রাহুল ব্যানার্জি অল্প বয়সী জীবনানন্দ দাশের ভূমিকায় অভিনয় করেছেন। কিন্তু দুটো লাবণ্য প্রভা দাশ আমিই করেছি। সবাই সবার জায়গায় অসম্ভব ভালো করেছেন আসলে। ব্রাত্যদার কথা বলতে গেলে, তিনি তো একজন মন্ত্রী। রাজ্য শাসন করেন, তাঁর একটা পজিশনও আছে। এসব পেছনে ফেলে, একটা চরিত্রকে কতটা ভালোবাসলে, একজনের আর্ট–কালচারের প্রতি কতটা দায়ভার থাকলে, সেগুলোকে বাইরে রেখে এসে সাধারণ একজন মানুষের মতো অভিনয় করে গেছেন, ভাবতেই অবাক লাগে। এটা বড় শিক্ষণীয় জায়গা। কারণ, তিনি তো একটি ইনস্টিটিউশন, শুধু অভিনয়ের জায়গায় নয়, একজন ইন্টেলেকচুয়ালও—সবকিছু মিলিয়েই তো তিনি।রাহুল ব্যানার্জি অল্প বয়সী জীবনানন্দ দাশের ভূমিকায় অভিনয় করেছেন। কিন্তু দুটো লাবণ্য প্রভা দাশ আমিই করেছি। সবাই সবার জায়গায় অসম্ভব ভালো করেছেন আসলে। ব্রাত্যদার কথা বলতে গেলে, তিনি তো একজন মন্ত্রী। রাজ্য শাসন করেন, তাঁর একটা পজিশনও আছে। এসব পেছনে ফেলে, একটা চরিত্রকে কতটা ভালোবাসলে, একজনের আর্ট–কালচারের প্রতি কতটা দায়ভার থাকলে, সেগুলোকে বাইরে রেখে এসে সাধারণ একজন মানুষের মতো অভিনয় করে গেছেন, ভাবতেই অবাক লাগে। এটা বড় শিক্ষণীয় জায়গা। কারণ, তিনি তো একটি ইনস্টিটিউশন, শুধু অভিনয়ের জায়গায় নয়, একজন ইন্টেলেকচুয়ালও—সবকিছু মিলিয়েই তো তিনি।