চট্টগ্রাম চ্যালেঞ্জার্স ও সিলেট স্ট্রাইকার্সের মধ্যকার ম্যাচে বিসিবির কোড অব কন্ডাক্টের অনুচ্ছেদ নম্বর ২.২ ভঙ্গ করায় নাজমুল হোসেন শান্তকে আনুষ্ঠানিকভাবে সতর্ক করা হয়েছে। সিলেটের এই ব্যাটার ম্যাচটিতে লেভেল ১-এর বিসিবি কোড অব কন্ডাক্ট ভেঙেছেন। বিসিবির নিয়মে বলা আছে— ম্যাচ চলাকালীন কোনো ক্রিকেটীয় ব্যবহারকৃত জিনিস অপব্যবহার করা যাবে না।
কিন্তু বিপিএলে গতকাল শনিবার (২৮ জানুয়ারি) এই নিয়ম ভেঙেছেন শান্ত। ফিল্ড আম্পায়ার তানভীর আহমেদ ও ডেভিড মিলন্স, তৃতীয় আম্পায়ার প্রাগিথ রাম্বুকওয়েলা এবং চতুর্থ আম্পায়ার আলি আমরান রাজন শান্তর বিরুদ্ধে অভিযোগ আনেন। যা আমলে নিয়ে ম্যাচ রেফারি দেবব্রত পাল শাস্তি দেন। শান্ত অভিযোগ ও শাস্তি মেনে নেওয়ায় এ ইস্যুতে আনুষ্ঠানিক শুনানির দরকার পড়েনি।
আনুষ্ঠানিক সতর্ক করায় নাজমুল হোসেন শান্তর নামের পাশে এক ডিমেরিট পয়েন্ট যুক্ত হয়েছে। কোড অব কন্ডাক্টের অনুচ্ছেদ নম্বর ৭.৫ অনুযায়ী, টুর্নামেন্টে কোনো ক্রিকেটারের ডিমেরিট পয়েন্ট ৪ হয়ে গেলে এই পয়েন্ট মিলে ম্যাচ সাসপেনশনে পরিণত হবে।
লেভেল ১-এর কোড অব কন্ডাক্ট ভঙ্গে সর্বনিম্ন শাস্তি আনুষ্ঠানিক ভর্ৎসনা। সর্বোচ্চ শাস্তি ম্যাচ ফির ৫০ শতাংশ জরিমানার সঙ্গে ১ বা ২ ডিমেরিট পয়েন্ট।
বিপিএলের চলতি আসরে এখন পর্যন্ত সর্বোচ্চ রান করেছেন নাজমুল হোসেন শান্ত। মোটামুটি ফর্মটা ভালোই যাচ্ছে তার।