১৯৫৯ সালে উত্তম-সুচিত্রা এবং তুলসী চক্রবর্তীকে নিয়ে তৈরি করেছিলেন ছবিটি। এরপর তিনি একের পর এক নামী ছবি তৈরি করে গেছেন। ছবি বানিয়েছেন ৩৬টি। সর্বশেষ ছবি ২০১৮ সালের ‘ভালোবাসার বাড়ি’। ওই বছরই অবশ্য শেষ তথ্যচিত্র করেছিলেন তিনি। তথ্যচিত্রটি হলো ‘অধিকার’।
তরুণ মজুমদারের উল্লেখযোগ্য ছবির মধ্যে রয়েছে ‘গণদেবতা’, ‘কাচের স্বর্গ’, ‘যদি জানতেম’, ‘পলাতক’, ‘দাদার কীর্তি’, ‘শহর থেকে দূরে’, ‘মেঘমুক্তি’, ‘খেলার পুতুল’, ‘অমর গীতি’, ‘ভালোবাসা ভালোবাসা’, ‘পথভোলা’, ‘আগমন’, ‘আলোর পিপাসা’, ‘একটুকু বাসা’, ‘বালিকা বধূ’, ‘নিমন্ত্রণ’, ‘কুহেলি’, ‘শ্রীমান পৃথ্বীরাজ’, ‘ঠগিনি, ফুলেশ্বরী’, ‘পরশমণি’, ‘আপন আমার আপন’, ‘সজনি গো সজনি’, ‘কথাছিল’, ‘আলো’, ‘ভালোবাসার অনেক নাম’, ‘চাঁদের বাড়ি’, ‘ভালোবাসার বাড়ি,’ উল্লেখযোগ্য।
তরুণ মজুমদার তাঁর ২০টি চলচ্চিত্রে অভিনেত্রী সন্ধ্যা রায়কে এবং ৮টি চলচ্চিত্রে তাপস পালকে নিয়েছিলেন।
তরুণ মজুমদার চারবার জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার, সাতবার বিএফজেএ পুরস্কার, পাঁচবার ফিল্মফেয়ার পুরস্কারসহ আনন্দলোক পুরস্কার। এ ছাড়া তিনি পেয়েছিলেন ভারতের সর্বোচ্চ রাষ্ট্রীয় সম্মান পদ্মশ্রী ১৯৯০ সালে।
তাঁর ছবিতে অভিনয় করেছেন উত্তম কুমার, সুচিত্রা সেন, ছবি বিশ্বাস, পাহাড়ি সান্যাল, তুলসী চক্রবর্তী , বসন্ত চৌধুরী, সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায়, উৎপল দত্ত, ভানু বন্দ্যোপাধ্যায়, রবি ঘোষ, চিন্ময় রায়, জহর রায়, সুপ্রিয়া চৌধুরী, শমিত ভঞ্জ, মাধবী মুখার্জি, অসিত বরণ, দিলীপ মুখার্জি, অনিল চ্যাটার্জি, রুমা গুহঠাকুরতা, মৌসুমি চ্যাটার্জি, বিশ্বজিৎ ব্যানার্জি, দেবশ্রী রায় , মহুয়া রায় চৌধুরী, প্রসেনজিৎ, ঋতুপর্ণা সেনগুপ্তা, অভিষেক চট্টোপাধ্যায়, কোয়েল মল্লিক প্রমুখ টালিউড তরকারা।